Today we are going to write about 61+ Vivekananda Quotes In Bengali that can change your life. আজকে আমরা Vivekananda Quotes নিয়ে কথা বলব।
স্বামী বিবেকানন্দের কথা আমরা সকলেই জানি তিনি একজন মহাপুরুষ ছিলেন তার সাথে সাথে তার লেখা বিভিন্ন বাণী এবং উক্তি গুলি যুব শক্তির অগ্রগতির পথে বিশেষ ভুমিকা নিয়েছে তিনি ভারতীয় যুবসমাজকে এগিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে অনেকটা পথ হেঁটে ছিলেন।
তাঁর লেখা বাণী এবং উক্তি গুলি আমরা আজকে আলোচনা করব আশা করছি আপনাদের সকলের ভালো লাগবে যদি ভালো লেগে থাকে তবে আপনাদের বন্ধুদের সাথে অথবা কাছের মানুষের সাথে শেয়ার করার অনুরোধ রইল।
আপনি কি ইন্টারনেটে Vivekananda bani in Bengali pdf download, Swami Vivekananda Bengali bani image download, Swami Vivekananda biography in Bengali, swami Vivekananda bani download, motivational quotes in Bengali, Swami Vivekananda bani about education, Bengali bani for education এইগুলি খুঁজছেন তবে আপনি সঠিক পেজে এসেছেন।
স্বামী বিবেকানন্দের বাণী গুলো রয়েছে সবগুলোই বিখ্যাত তবে তার মধ্যে থেকে আমরা সেরা কিছু বাণী নিয়ে আজকে কথা বলব। আমরা আজ সেরা ৬১+ সেরা Vivekananda Quotes In Bengali নিয়ে কথা বলব।
Who was Swami Vivekananda? স্বামী বিবেকানন্দ কে ছিলেন
স্বামী বিবেকানন্দ ছিলেন এক অনুপ্রেরণাদায়ক ব্যক্তিত্ব এবং পুরো বিশ্বে তিনি বিখ্যাত ছিলেন। তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন 12 জানুয়ারী, 1863, কলকাতা (পূর্বের কলকাতা)।
তিনি একজন আধ্যাত্মিক নেতা এবং সমাজ সংস্কারক ছিলেন। তাঁর বক্তৃতা, রচনা, চিঠি, কবিতা, ধারণা কেবল ভারতের যুবসমাজকেই নয়, সমগ্র বিশ্বকে অনুপ্রাণিত করেছিল।
Swami Vivekananda biography in Bengali
তিনি কলকাতায় রামকৃষ্ণ মিশন এবং বেলুড় মঠের প্রতিষ্ঠাতা, যারা এখনও দরিদ্রদের সাহায্য করার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।তিনি ছিলেন জ্ঞানের মানুষ এবং খুব সাধারণ মানুষ। আসুন আমরা এই নিবন্ধের মাধ্যমে তাকে সম্পর্কে বিশদভাবে অধ্যয়ন করি।
- জন্ম: 12 জানুয়ারী, 1863
- জন্মের স্থান: কলকাতা, ভারত
- শৈশব নাম: নরেন্দ্রনাথ দত্ত
- পিতা: বিশ্বনাথ দত্ত মা: ভুবনেশ্বরী দেবী
- শিক্ষা: কলকাতা মেট্রোপলিটন স্কুল; প্রেসিডেন্সি কলেজ, কলকাতা
- ধর্ম: হিন্দু ধর্ম গুরু: রামকৃষ্ণ
- প্রতিষ্ঠাতা : রামকৃষ্ণ মিশন (1897), রামকৃষ্ণ মঠ, নিউইয়র্কের বেদনা সোসাইটি দর্শন: অদ্বৈত বেদন্ত সাহিত্যকর্ম: রাজা যোগ (1896), কর্ম যোগ (1896), ভক্তি যোগ (1896), জ্ঞান যোগ, আমার মাস্টার (1901), কলম্বো থেকে আলমোড়া পর্যন্ত বক্তৃতা (1897)
- মৃত্যু: 4 জুলাই, 1902
- মৃত্যুর স্থান: বেলুর মঠ, বেলুড়,
- বাংলা স্মৃতিসৌধ: বেলুড় মঠ। বেলুড়, পশ্চিমবঙ্গ
Top 61+ Vivekananda Quotes In Bengali 2020 (Change Yourself)
“নিজের জীবনে ঝুঁকি নিন, যদি আপনি জেতেন তাহলে নেতৃত্ব করবেন আর যদি হারেন তাহলে আপনি অন্যদের সঠিক পথ দেখাতে পারবেন”
“কখনো না বলোনা, কখনো বলোনা আমি করতে পারবোনা | তুমি অনন্ত এবং সব শক্তি তোমার ভিতরে আছে, তুমি সব কিছুই করতে পারো”
“যা কিছু আপনাকে শারীরিক, বৌদ্ধিক এবং আধ্যাত্মিকভাবে দুর্বল করে তোলে সেটাকে বিষ ভেবে প্রত্যাখ্যান করুন”
“দুনিয়া আপনার সম্বন্ধে কি ভাবছে সেটা তাদের ভাবতে দিন | আপনি আপনার লক্ষ্যগুলিতে দৃঢ় থাকুন, দুনিয়া আপনার একদিন পায়ের সম্মুখে হবে”
“কখনও বড় পরিকল্পনার হিসাব করবেন না, ধীরে ধীরে আগে শুরু করুন, আপনার ভূমি নির্মাণ করুন তারপর ধীরে ধীরে এটিকে প্রসার করুন”
“ইচ্ছা, অজ্ঞতা এবং বৈষম্য – এই তিনটিই হলো বন্ধনের ত্রিমূর্তি”
“মহাবিশ্বের সীমাহীন পুস্তকালয় আপনার মনের ভীতর অবস্থিত”
“ওঠো এবং ততক্ষণ অবধি থেমো না, যতক্ষণ না তুমি সফল হচ্ছ”
“যতক্ষণ না আপনি নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখবেন, ততক্ষন আপনি ঈশ্বরকে বিশ্বাস করবেন না”
“যেই রকম আপনি ভাববেন ঠিক সেইরকমই আপনি হয়ে যাবেন | যদি আপনি নিজেকে দুর্বল হিসাবে বিবেচনা করেন তাহলে আপনি দুর্বল হয়ে যাবেন আর আপনি যদি নিজেকে শক্তিশালী মনে করেন, তাহলে আপনি শক্তিশালী হয়ে উঠবেন”
“শক্তিই জীবন, দুর্বলতাই মৃত্যু, বিস্তার জীবন, সংকোচন মৃত্যু, প্রেম জীবন, ঘৃণা মৃত্যু”
“প্রত্যেকটি ধারণা যা আপনাকে দৃঢ় করে সেটাকে আপন করে নেওয়া উচিত এবং প্রত্যেকটি ধারণা যা আপনাকে দুর্বল করে দেয়, তা প্রত্যাখ্যান করা উচিত”
“সব শক্তিই আপনার মধ্যে আছে সেটার উপর বিশ্বাস রাখুন, এটা বিশ্বাস করবেন না যে আপনি দুর্বল | দাঁড়ান এবং আপনার মধ্যেকার দৈবত্বকে চিনতে শিখুন”
“সমাজ অপরাধীদের কারণে খারাপ হয়না বরং ভালো মানুষদের নীরবতার কারণে হয়”
“তারা একাই থাকেন, যারা অন্যদের জন্য জীবিত থাকেন”
একটি সময়ে একটিই কাজ করো এবং সেটা করার সময় নিজের সবকিছুই তার মধ্যে ব্যয় করে দেও
সত্যকে হাজার আলাদা আলাদা উপায়ে বলা যেতে পারে, তারপরেও সব কিছু সত্যই থাকে
একটি রাষ্ট্রের অগ্রগতি জানার সবচেয়ে ভাল উপায় হল সেই রাষ্ট্রে নারীর অবস্থান
মহাবিশ্বের সমস্ত শক্তি প্রথম থেকেই আমাদের। তারা হল আমরাই যারা নিজের চোখের উপর প্রথমে হাত রাখি এবং তারপর কান্নাকাটি করি, কত অন্ধকার আছে বলে
যেমন ভাবে বিভিন্ন উৎস থেকে উৎপন্ন স্রোতগুলি তাদের জল সমুদ্রে মিলিত করে, তেমন প্রকারই মানুষ দ্বারা নির্বাচিত প্রত্যেক পথ সেটা ভালোই হোক বা খারাপ, ভগবানের কাছে নিয়ে যায়
কারোর নিন্দা করবেন না: যদি আপনি সাহায্যের জন্য আপনার হাত বাড়িয়ে দিতে পারেন, তাহলে নিশ্চই তা বাড়ান | আর যদি না বাড়াতে পারেন, তাহলে আপনার হাত জোর করুন আর আপনার ভাইদের আশীর্বাদ করুন এবং তাদেরকে তাদের পথে যেতে দিন
বিশ্ব একটি ব্যায়ামাগার যেখানে আমরা নিজেদেরকে শক্তিশালী করতে এসেছি
যত বেশি আমরা বাইরে গিয়ে অন্যদের ভালো করবো, আমাদের হৃদয় ততই বিশুদ্ধ হবে এবং ভগবান সেখানে বাস করবেন
বাহ্যিক স্বভাব কেবল অভ্যন্তরীণ স্বভাবের একটি বড় রূপ হয়
যখন কোনো বিচার অন্যভাবে মনকে নিয়ন্ত্রণ করে ফেলে, তখন সেটা বাস্তবিক, শারীরিক বা মানসিক অবস্থায় পরিবর্তিত হয়ে যায়
আমি ঈশ্বরকে বিশ্বাস করি, মানুষকে বিশ্বাস করি; দুঃখী দরিদ্রকে সাহায্য করা, পরের সেবার জন্য নরকে যাইতে প্রস্তুত হওয়া—আমি খুব বড় কাজ বলিয়া বিশ্বাস করি।
আদান-প্রদানই প্রকৃতির নিয়ম ; ভারতের যদি আবার উঠিতে হয়, তবে তাহাকে নিজ ঐশ্বর্য-ভান্ডার উন্মুক্ত করিয়া পৃথিবীর সমুদয় জাতির ভিতর ছড়াইয়া দিতে হইবে এবং পরিবর্তে অপরে যাহা কিছু দেয়,তাহাই গ্রহণের জন্য প্রস্তুত হইতে হইবে ।
আমাদের জাতের কোনও ভরসা নাই। কোনও একটা স্বাধীন চিন্তা কাহারও মাথায় আসে না—সেই ছেঁড়া কাঁথা, সকলে পড়ে টানাটানি
আমাদের জাতীয় জীবন অতীতকালে মহৎ ছিল ,তাহাতে সন্দেহ নাই , কিন্তু আমি অকপটভাবে বিশ্বাস করি যে, আমাদের ভবিষ্যত আরও গৌরবান্বিত।
আমাদের দেশের লোকের না আছে ভাব, না আছে সমাদর করিবার ক্ষমতা। পরন্তু সহস্র বৎসরের পরাধীনতার ফলে উৎকট পরশ্রীকাতরতা ও সন্দিগ্ধ প্রকৃতির বশে ইহারা যে-কোন নূতন ভাবধারারই বিরোধী হইয়া উঠে।
আমাদের দেশের শটকরা নব্বই জনই অশিক্ষিত,অথচ কে তাহাদের বিষয় চিন্তা করে ? এইসকল বাবুর দল কিংবা তথাকথিত দেশহিতৈষীর দল কি ?
আমার ধারণা, বেদান্ত —কেবল বেদান্তই সার্বভৌম ধর্ম হইতে পারে, আর কোন ধর্মই নয়।
আমার লক্ষ্য কেবল ভেতরের আত্মতত্ত্বের দিকে; সেইটি যদি ঠিক হয়ে যায়, তবে আর সবই ঠিক হয়ে যাবে—এই আমার মত।
ইচ্ছাশক্তিই জগতকে পরিচালিত করিয়া থাকে।
ঈশ্বরই তাঁহার সন্তানগণকে সমুদ্রগর্ভে রক্ষা করিয়া থাকেন!
এই কথা মনে রেখো—দুটো চোখ, দুটো কান, কিন্তু একটা মুখ। উপেক্ষা উপেক্ষা, উপেক্ষা। 'ন হি কল্যাণকৃৎ কশ্চিৎ দুর্গাতিং তাত গচ্ছতি'।
একটি কথা—মহাপুরুষেরা বিশেষ শিক্ষা দিতে আসেন, নামের জন্যে নহে, কিন্তু চেলারা তাঁদের উপদেশ বানের জ্বলে ভাসাইয়া নামের জন্য মারামারি করে—এই তো পৃথিবীর ইতিহাস।
কোন ধর্মকে ফলপ্রসূ করতে হ'লে তাই নিয়ে একেবারে মেতে যাওযা দরকার; অথচ যাতে সঙ্কীর্ণ সাম্প্রদায়িক ভাব না আসে, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
জগতে যদি কিছু পাপ থাকে, তবে দুর্বলতাই সেই পাপ। সর্বপ্রকার দুর্বলতা ত্যাগ কর— দুর্বলতাই মৃত্যু, দুর্বলতাই পাপ।
তুমি তোমার কাজ ক'রে যাও, আর মনে রেখো—'ন হি কল্যাণকৃৎ কশ্চিত দুর্গতিং তাত গচ্ছতি।
নিরাশ হইও না। স্মরণ রাখিও, ভগবান গীতায় বলিতেছেন, 'কর্মে তোমার অধিকার, ফলে নয়।
দৃঢ়ভাবে কার্য করিয়া যাও, অবচলিত অধ্যবসায়শীল হও এবং প্রভুর উপর বিশ্বাস রাখো।
ধীর, নিস্তব্ধ অথচ দৃঢ়ভাবে কাজ করতে হবে। খবরের কাগজে হুজুক করা নয়। সর্বদা মনে রাখবে, নামযশ আমাদের উদ্দেশ্য নয়।
পবিত্রতা, সহিষ্ণুতা ও অধ্যবসায়—এই তিনটি, সর্বোপরি প্রেম সিদ্ধিলাভের জন্য একান্ত আবশ্যক।
পাহাড় যদি মহম্মদের নিকট না যায়, মহম্মদ পাহাড়ের নিকট যাবেন। অর্থাৎ গরীবের ছেলেরা যদি স্কুলে লেখাপড়া শিখতে না পারে, বাড়ী বাড়ী গিয়ে তাদের শিখাতে হবে।
পূর্ণত্বলাভের পথ এই যে, নিজে ঐরূপ চেষ্টা করতে হবে এবং অন্যান্য স্ত্রী-পুরুষ যারা সচেষ্ট তাদের যথাশক্তি সাহায্য করতে হবে।
ভগবান যদিও সর্বত্র আছে বটে, কিন্তু তাঁকে আমরা জানতে পারি কেবল মানবচরিত্রের মধ্য দিয়ে।
ভগবানে বিশ্বাস রাখো। কোন চালাকির প্রয়োজন নাই; চালাকি দ্বারা কিছুই হয় না।
ভারতবর্ষ জয় করে ইংরেজের পক্ষে এত সহজ হইয়াছিল কেন? যেহেতু তাহারা একটি সঙ্ঘবদ্ধ জাতি ছিল, আর আমরা তাহা ছিলাম না।
ভাইয়া, শক্তি বিনা জগতের উদ্ধার হবে না। আমাদের দেশ সকলের অধম কেন, শক্তিহীন কেন?—শক্তির অবমাননা সেখানে ব'লে।
মন যখন জীবনের উচ্চতম তত্ত্বগুলি সম্বন্ধে চিন্তা করিতে অসমর্থ হয়, তখন ইহা মস্তিস্কের দুর্বলতার নিশ্চিত লক্ষণ বলিয়া জানিতে হইবে।
মনে করিও না, তোমরা দরিদ্র। অর্থই বল নহে; সাধুতাই-পবিত্রতাই বল। আসিয়া দেখ, সমগ্র জগতে ইহাই প্রকৃত বল কি না।
প্রেমই জীবন—উহাই জীবনের একমাত্র গতিনিয়ামক; স্বার্থপরতাই মৃত্যু, জীবন থাকিতেও ইহা মৃত্যু, আর দেহাবসানেও এই স্বার্থপরতাই প্রকৃত মৃত্যুস্বরূপ।
যত দিন না শরীর যাচ্ছে, অকপট ভাবে কাজে লেগে থাকো। আমার কাজ চাই—নামযশ টাকাকড়ি কিছু চাই না।
যে অপরকে স্বাধীনতা দিতে প্রস্তুত নয়, সে কি স্বয়ং স্বাধীনতা পাইবার যোগ্য ?
যে সন্ন্যাসীর অন্তরে অপরের কল্যাণ-সাধন-স্পৃহা বর্তমান নাই, সে সন্ন্যাসীই নহে—সে তো পশুমাত্র!
যেখানে কোন বোধ চেতনা বা অনুভূতি আছে, সেখানে শব্দ নিশ্চয়ই আছে।
শতকরা নব্বই জন নরপশুই মৃত, প্রেততুল্য; কারণ হে যুবকবৃন্দ, যাহার হৃদয়ে প্রেম নাই, সে মৃত ছাড়া আর কি?
সমগ্র জগতের ইতিহাস আলোচনা করলে দেখতে পাবে, মহাপুরুষগণ চিরকাল বড় বড় স্বার্থত্যাগ করেছেন, আর সাধারণ লোক তার সুফল ভোগ করেছে।
হে বৎস, যথার্থ ভালবাসা কখনও বিফল হয় না। আজই হউক, কালই হউক, শত শত যুগ পরেই হউক, সত্যের জয় হইবেই, প্রেমের জয় হইবেই।
হে মহাপ্রাণ, ওঠ জাগো ! জগৎ দুঃখে পুড়ে খাক হয়ে যাচ্ছে— তোমার কি নিদ্রা সাজে?
হিন্দু যেন কখন তাহার ধর্ম ত্যাগ না করে। তবে ধর্মকে উহার নির্দিষ্ট সীমার ভিতর রাখিতে হইবে, আর সমাজকে উন্নতির স্বাধীনতা দিতে হইবে
আমাদের জাতের কোনও ভরসা নাই। কোনও একটা স্বাধীন চিন্তা কাহারও মাথায় আসে না—সেই ছেঁড়া কাঁথা, সকলে পড়ে টানাটানি
আমাদের জাতীয় জীবন অতীতকালে মহৎ ছিল ,তাহাতে সন্দেহ নাই , কিন্তু আমি অকপটভাবে বিশ্বাস করি যে, আমাদের ভবিষ্যত আরও গৌরবান্বিত।
আমার ধারণা, বেদান্ত —কেবল বেদান্তই সার্বভৌম ধর্ম হইতে পারে, আর কোন ধর্মই নয়।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
If you have any doubts please let me know.